পুষ্টিগুন-
বাচ্চাদের খাবার নিয়ে মায়েদের চিন্তার শেষ নেই,,
বাচ্চার ৬ মাস শেষ হতে না হতেই বাচ্চার বাড়তি খাবার নিয়ে চিন্তা করতে হয়,,
কারণ একটি শিশুর ৯৯% বুদ্ধির বিকাশ হয়ে থাকে ৫ বছর অবধি। তাই এই ৫ বছরে বাচ্চার সঠিক পুষ্টিকর খাবারগুলো নিশ্চিত করতে হবে। আর পুষ্টিকর খাবারের তালিকায় রাখতে পারেন হোমমেড সেরেলাক।
৬ মাস থেকে সব বয়সীদের জন্য এটা প্রযোজ্য।
হোমমেড সেরেলাকর
পুষ্টিগুনে ভরপুর। সেরেলাকে ব্যবহৃত কিছু উপাদানগুলোর পুষ্টিগুন উল্লেখ করা হলো –
চাল- চালে আছে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার, আয়োডিন কার্বোহাইড্রেড। যা শিশুর রক্ত স্বল্পতা দূর করে, ওজন বাড়াতে সহায়তা করে।
ডাল- ডালে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ভিটামিন বি, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ক্যালসিয়াম,কপার,জিংক, ফাইবার, আয়োডিন।
বাদাম- বাদাম রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আমিষ,ক্যালসিয়াম,ভিটামিন বি, আয়রন ও পটাসিয়াম যা মস্তিষ্কের বিকাশ ঘটায়, হাড়ের গঠন করে,দাতের গঠন করে।
গম ও ভুট্টা – গম লিভারে জন্য অনেক উপকারি। গম ও ভু্ট্টা এন্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান৷
দাতের ক্ষয় রোদ করা, দাতের গোড়া শক্ত করা, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে গম ও ভুট্টার ভূমিকা অনেক।
খেজুর-খেজুরকে পুষ্টির ভান্ডার বলা হয়। খেজুরে রয়েছে ভিটামিন, আশঁ, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস,পটাসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও জিংক। শক্তির উংস বলা হয় খেজুরকে। খেজুর রক্ত স্বল্পতা ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। শিশুর মাড়ি মজবুত করে ও ডায়রিয়া প্রতিরোদ করে।
সাগুদানা- কার্বোহাইড্রেড ও শর্করার উৎস সাগুদানা। প্রচুর পরিমাণে শক্তি সরবরাহ করে। হজমে অনেক বেশি সহায়তা করে সাগুদানা। যেসকল বাচ্চার ওজন কম তাদের জন্য বিশেষ একটা খাবার এটি। এটা বাচ্চার ওজন বাড়াতে অনেক বেশি সহায়তা করে।
অবশেষে বলা যায় একটি শিশুর সারাদিনের খাদ্য তালিকায় যদি হোমমেড সেরেলাক টা রাখা যায় তাহলে সেই শিশুটি সারাদিনে পরিপূর্ণ পুষ্টি পাবে।
Reviews
There are no reviews yet.