একটি শিশুর প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় ভিন্নতা আনতে খেজুর সুজি রাখা যায়। এই সুজি যেমন মজাদার তেমনই পুষ্টিগুনে ভরপুর। ৬ মাস বয়স থেকে শিশুর চাই প্রোপার পুষ্টি। আর একটি শিশুর পুষ্টিচাহিদা পূরন করতে এই সুজি অনেক উপকারী খাবার।
আসুন জেনে নিই খেজুর সুজির গুনাগুন সম্পর্কে –
চাল- এই সুজিতে ব্যবহৃত বাসমতি চাল, নাজির শাইল চাল, পোলাও চাল, লাল চালে রয়েছে অনেক পুষ্টিগুনাগুন।পরিমাণে আয়োডিন, কার্বোহাইড্রেড, ভিটামিন B1,B6. আয়োডিন ও ফাইবার। যা শিশুর রক্ত স্বল্পতা দূর করে ও দ্রুত ওজন বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। লাল চালে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার ও আয়োডিন থাকে। লাল চাল ক্যান্সার, ডায়াবেটিস, হৃদরোগে প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে৷ এছাড়াও নাজিরশাইল চাল দ্রুত হজমে সহায়তা করে।
খেজুর- খেজুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে গ্লুকোজ। এছাড়াও রয়েছে ভিটামিন, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম, জিংক। খেজুর আশঁ জাতীয় খাবার। খেজুর কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে, রক্ত স্বল্পতা দূর করে, দাতের মাড়ি মজবুত করে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং প্রচুর পরিমাণে শক্তির জোগান দেয়।
ছোট্ট শিশু থেকে শুরু করে বৃদ্ধ ও গর্ভবতী মহিলাদের জন্যও এটি বিশেষ উপযোগী একটি খাবার।
Reviews
There are no reviews yet.